ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি ॥
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া আসাদনগর গ্রামের ১ মহিলাকে বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি থেকে অপহরনের ১০দিন পর গত ১৭ নভেম্বর বিকেলে সীতান্তবর্তী চড়ানল গ্রাম থেকে উদ্ধার করেছে ব্রাহ্মণপাড়া থানা পুলিশ।
ব্রাহ্মণপাড়া থানার জিডি ও অপহৃতা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আসাদনগর গ্রামের সামছু মিয়ার মেয়ে নাজমা আক্তার (১৯)কে ৭-৮ মাস পূর্বে বুড়িচং উপজেলার শোভারামপুর গ্রামের সোলায়মানের ছেলে নুরুন্নবীর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসারে অশান্তির কারনে মেয়ে তার নিজ বাড়ীতেই বসবাস করে আসছিল। গত ৭ নভেম্বর তার ফুফা ময়নামতি সেনানিবাস সংলগ্ন ফরিজপুর গ্রামের কাউছার খানের বাড়ীতে
বেড়ানোর উদ্দেশ্যে যাওয়ার পর থেকে সে নিখোজ হয়ে যায়। এই ব্যাপারে তার চাচা দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ৮ নভেম্বর ব্রাহ্মণপাড়া থানায় একটি জিডি করে যার নং-২৮৪, এই ঘটনার ১০ দিন পর গত শনিবার ১৭ নভেম্বর বুড়িচং উপজেলার চড়ানল গ্রামের ২৬১ নং পিলার সংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণপাড়া থানার এস.আই শাহজাহান সঙ্গীয় ফোর্স। উদ্ধারকৃত নাজমা এ’প্রতিনিধিকে জানায়, সে তার ফুফার বাড়ীতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ফরিজপুর সিএনজি ষ্ট্যান্ডে নামার পর পেছন থেকে অন্য একটি সি.এস.জি এসে তাকে জোর জরে তুলে নিয়ে যায়। সেই সিএনজিতে তার স্বামী নুরুন্নবী, দেবর সহ সাথে কয়েকজন ছিল। তারা তাকে বড়-ড়া গ্রামের অজ্ঞান এক বাড়ীতে নিয়ে আটকে রেখে অজ্ঞান করে রাখে। সেখান থেকে তাকে ইন্ডিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে গতকাল নিয়ে আসার সময় সে তাদের কথাবার্তা বুঝতে পেরে ইন্ডিয়ার বকশনগর/চড়ানল এলাকায় সুযোগ বুঝে দৌড়ে পালিয়ে পাশাপাশি বাড়ীতে আশ্রয় নেয়। সেখান থেকে মোবাইল ফোনে তার মায়ের সাথে যোগাযোগ করে ব্রাহ্মণপাড়া থানার আশ্রয়ে ঘটনাস’ল থেকে নাজমাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
বেড়ানোর উদ্দেশ্যে যাওয়ার পর থেকে সে নিখোজ হয়ে যায়। এই ব্যাপারে তার চাচা দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ৮ নভেম্বর ব্রাহ্মণপাড়া থানায় একটি জিডি করে যার নং-২৮৪, এই ঘটনার ১০ দিন পর গত শনিবার ১৭ নভেম্বর বুড়িচং উপজেলার চড়ানল গ্রামের ২৬১ নং পিলার সংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণপাড়া থানার এস.আই শাহজাহান সঙ্গীয় ফোর্স। উদ্ধারকৃত নাজমা এ’প্রতিনিধিকে জানায়, সে তার ফুফার বাড়ীতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ফরিজপুর সিএনজি ষ্ট্যান্ডে নামার পর পেছন থেকে অন্য একটি সি.এস.জি এসে তাকে জোর জরে তুলে নিয়ে যায়। সেই সিএনজিতে তার স্বামী নুরুন্নবী, দেবর সহ সাথে কয়েকজন ছিল। তারা তাকে বড়-ড়া গ্রামের অজ্ঞান এক বাড়ীতে নিয়ে আটকে রেখে অজ্ঞান করে রাখে। সেখান থেকে তাকে ইন্ডিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে গতকাল নিয়ে আসার সময় সে তাদের কথাবার্তা বুঝতে পেরে ইন্ডিয়ার বকশনগর/চড়ানল এলাকায় সুযোগ বুঝে দৌড়ে পালিয়ে পাশাপাশি বাড়ীতে আশ্রয় নেয়। সেখান থেকে মোবাইল ফোনে তার মায়ের সাথে যোগাযোগ করে ব্রাহ্মণপাড়া থানার আশ্রয়ে ঘটনাস’ল থেকে নাজমাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এই ব্যাপারে উদ্ধারকারী ব্রাহ্মণপাড়া থানার এস.আই শাহজাহান জানান, তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী নাজমাকে বুড়িচং উপজেলার চড়ানল এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। যেহেতু অপহরনের স’ান এবং উদ্ধারের স’ান বুড়িচং উপজেলায় সেহেতু বিষয়টি বুড়িচং থানায় পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে বুড়িচং থানায় অপহরণের মামলা হয় যার নং-১৯, তারিখ ১৭ নভেম্বর ১২